Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

এক নজরে

একনজরে

একনজরে

 

জেলার নাম                 :  নোয়াখালী

প্রকল্পের নাম               : মৌলিক সাক্ষরতা প্রকল্প (৬৪ জেলা)

প্রকল্প মেয়াদ               : ৬ মাস (প্রতি ফেইজ)

অর্থের উৎস                : জিওবি

প্রকল্পের উদ্দেশ্য         : জেলার ১৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সী  নিরক্ষর জনগোষ্ঠীকে জীবনদক্ষতা ভিত্তিক        

                                      মৌলিক সাক্ষরতা প্রদান করা;

জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে “ সবার জন্য শিক্ষা”র লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের প্রেক্ষাপটে প্রণীত“জাতীয় কর্মপরিকল্পনা-২” এবং “ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা”-এর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনসহ দেশ থেকে নিরক্ষরতা দূরীকরণে অবদান রাখা;

  • প্রকল্পের আওতায়  উপজেলার সংখ্যা           :   ০৩টি  (১ম পর্যায়: ০২ টি- কবিরহাট ও হাতিয়া    

                                                                   উপজেলা,২য় পর্যায়: ০১ টি – সুবর্ন্চর উপজেলা)

  • প্রকল্পের আওতায়  মোট কেন্দ্র সংখ্যা           :  ৯০০টি ( প্রতি উপজেলায়- ৩০০ টি)
  • শিক্ষার্থীর সংখ্যা                                             :  ৫৪০০০ জন  ( ১৫-৪৫ বয়সী নিরক্ষর নারী পুরুষ)
  • শিক্ষক/ শিক্ষিকার সংখ্যা                               :  ১৮০০ জন (প্রতি কেন্দ্রে  ২ জন- ১জন পুরুষ ও ১ জন     

                                                                          মহিলা)

  • সুপারভাইজার সংখ্যা                                     :   ৪৫ জন (প্রতি উপজেলায় ১৫ জন)
  • মাষ্টার ট্রেইনার  সংখ্যা                                    :   ২০ জন  ( জেলার জন্য)
  • বাস্তবায়নকারী বেসরকারী  সংস্থা                   :  এন-রাশ (কবিরহাট ও সুবনচর উপজেলা), হোপ এন্ড     

                                                                          ফেইথ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন ( হাতিয়া উপজেলা)

 

 মাঠ পর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়নের নিমিত্ত  ১ম পর্যায়ে  কবিরহাট ও হাতিয়া  উপজেলায়  ১৫-৪৫ বছর বয়সী নিরক্ষর নারী পুরুষ জরীপ করা হয়।  এরপর কেন্দ্র স্থাপন, শিক্ষক/ শিক্ষিকা ও সুপারভাইজার  নিয়োগ, মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ, শিক্ষক-সুপারভাইজার বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করা হয়। শিক্ষার্থীদের  পাঠ্য বই আমাদের চেতনা (১ম ও ২য় খন্ড ) সহ কেন্দ্রের  উপকরণ (ব্লাক বোর্ড, মাদুর,চক,ডাস্টার,খাতা কলম ইত্যাদি সরবরাহ পূর্ব্ক গত ১৯/১২/২০১৮খ্রিঃ তারিখে কবিরহাট উপজেলার ৩০০ টি সাক্ষরতা শিখনকেন্দ্রে এবং  গত ২০/১২/২০১৮খ্রিঃ তারিখে হাতিয়া উপজেলার ৩০০ টি সাক্ষরতা শিখনকেন্দ্রে পাঠদান কার্যক্রম শুরু করা হয়। বর্তমানে তা অব্যাহত আছে।